মধুখালী(ফরিদপুর) প্রতিনিধিঃ
পেঁয়াজ উৎপাদনে নতুন দিগন্ত—লাল তীরের গ্রীষ্মকালীন বিজিএস —৪০৩ এফ—১ জাঁতের উপর লাল তীর সীড লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনায় ফরিদপুরের মধুখালীতে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ চাষের বিষয়ে কৃষক মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার বিকাল ৫ টায় মেগচামী খ্রীষ্ট্রান মিশণ স্কুল হলরুমে সাবেক প্রধান শিক্ষক বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. রবিউল হোসেন খানের সভাপতিত্বে মাঠ দিবস অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন মধুখালী উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা জয়সেন শুভ্র। বক্তব্য রাখেন লাল তীর সীড লিমিটেড এর ফরিদপুর বিভাগীয় ব্যবস্থাপক মো. শফিকুর রহমান,সাবেক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিশিষ্ট চাষী মো. হাসান আলী খান, উপজেলা কৃষি অফিসের এস.এ.পি.পি.ও মাহবুব আলী খান,এস.এ.এ.ও গৌতম কুমার বসু, মো. জিয়াউল হক লালতীর সীডের হারুন অর রশিদ, ফরহাদ হোসেন,মামুন হোসেন, হুমায়ুন কবির তালুকদার, চাষী মো. রাজু আহমেদ,আব্দুল লতিফ শেখ প্রমুখ। মেগচামী,মধুপুর,শিবপুর,চরমেগচামী এলাকার বেশকিছু চাষী মাঠ দিবস অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা বলেন, লালতীর হাইব্রীড পেঁয়াজের বীজ বাজারের সেরা বীজ। পেয়াঁজ শীতকালীন ফসল হলেও লালতীর কোম্পানী গ্রীষ্মকালীন চাষের উপযোগী পেঁয়াজবীজ বাজারজাত শুরু করেছে। রোপনের ৯০ থেকে ১০০ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ সংগ্রহ করা যায়। এটির ফলন একর প্রতি ১৬ মেট্রিক টন। প্রতিটি পেয়াঁজের ওজন গড়ে ১০০—১৫০ গ্রাম হয়ে থাকে। এ পেঁয়াজের ঝাঁঝ কড়া। সারা বছর সংরক্ষণের উপযোগী। এবং অন্যান্য পেঁয়াজের বাজারদর হতে এ পেয়াঁজের বাজারদর বেশি হয়ে থাকে। এ পেঁয়াজ চাষে কৃষক বেশ লাভবান হবে এবং গ্রীষ্মকালে পেঁয়াজ আমদানী নির্ভও কমবে এবং দেশীয় মুদ্রা সাশ্রয় হবে।